(ধুয়ে ফুলকপি ও পালংশাক কেটে এভাবে রাখুন। একমুঠো পালংশাক এবং একটা ফুলকপির চার ভাগের এক ভাগ।)
পরিমান ও উপকরনঃ
- একমুঠো পালংশাক
- একটা ফুলকপির চার ভাগের এক ভাগ
- পেঁয়াজ কুচি বা ফালি মাঝারি তিন/চারটে
- রসুন, ৪/৫ টা কোষ, ছেঁচা
- মরিচ গুড়া, ঝাল বুঝে কোয়াটার চা চামচ (ঝাল কম চাইলে কম দেয়াই ভাল)
- হলুদ গুড়া, কোয়াটার চা চামচ বা কম
- কাচা মরিচ, কয়েকটা
- এক চিমটি চিনি
- লবন/তেল/পানি, পরিমান মত (আমি কম তেলেই রান্না করি)
- একমুঠো পালংশাক
- একটা ফুলকপির চার ভাগের এক ভাগ
- পেঁয়াজ কুচি বা ফালি মাঝারি তিন/চারটে
- রসুন, ৪/৫ টা কোষ, ছেঁচা
- মরিচ গুড়া, ঝাল বুঝে কোয়াটার চা চামচ (ঝাল কম চাইলে কম দেয়াই ভাল)
- হলুদ গুড়া, কোয়াটার চা চামচ বা কম
- কাচা মরিচ, কয়েকটা
- এক চিমটি চিনি
- লবন/তেল/পানি, পরিমান মত (আমি কম তেলেই রান্না করি)
প্রস্তুত প্রনালীঃ (ছবি দেখেই বুঝা
যাবেন তবুও লিখে
দিচ্ছি)
সামান্য তেল গরম করে তাতে সামান্য লবন যোগে পেঁয়াজ কুঁচি এবং রসুন ছেঁচা দিয়ে ভাল করে ভাঁজুন।
পেঁয়াজের রঙ সোনালী ও নরম হয়ে গেলে তাতে হাফ কাপ পানি দিন এবং কষাতে থাকুন।
ভাল করে কষিয়ে নিয়ে এবার মরিচ ও হলুদ গুড়া দিন।
তেল উঠে এই রকম হয়ে যাবে।
এবার পালংশাক এবং ফুলকপি দিয়ে দিন।
ঢাকনা দিয়ে দিন। আগুন মধ্যম আঁচ।
কয়েক মিনিটেই এই অবস্থায় এসে যাবে। ঢাকনা আর দেয়ার দরকার নেই। আগুন আঁচ কম থাকবে। সামান্য এক চিমটি চিনি ছিটিয়ে দিতে পারেন।
আলাদা করে পানি দেবার দরকার নেই, শাক ও ফুলকপি থেকে পানি বের হবে। (যদি প্রয়োজনীয় সিদ্ধ না হয় তবে সামান্য পানি দেয়া যেতে পারে। এই রান্নায় পানি দিতে হয় নাই।)
ফাইন্যাল লবন দেখুন। লাগলে দিন না লাগলে ওকে বলুন।
আগুন বন্ধ করে সামান্য সময়ের জন্য ঢাকনা দিয়ে রাখুন এবং ঝোল আপনি আপনার ইচ্ছানুযায়ী রাখতে পারেন। কয়েকটা কাঁচা পাকা মরিচ দিয়ে দিতে পারেন।
পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।