[Valid Atom 1.0]

Monday, May 4, 2015

রোজ সকালে পান করুন এই পানীয়টি, স্লিম হতে পারবেন ব্যায়াম ছাড়াই!


(প্রিয়.কম) বেশী ওজন নিয়ে খুব যুদ্ধ করছেন? ডায়েট কিংবা ব্যায়াম করেও কিছুতেই কমাতে পারছেন না বাড়তি ওজন, পাচ্ছেন না মনের মত স্লিম ও আকর্ষণীয় ফিগার? অনেকের আবার ব্যায়াম করার সময় নেই, ডায়েট করা সুযোগ নেই। তাঁরাই বা কীভাবে কমাবেন ওজন? আজ তাহলে জেনে নিন একটি দারুণ রেসিপি। রোজ সকালে এই পানীয়টি তৈরি করুন এবং পান করুন খালি পেটে। কোন পরিশ্রম ছাড়াই আপনার শরীর হয়ে উঠবে ছিপছিপে সুন্দর।

যা যা লাগবে

১ টেবিল চামচ মধু
১ টেবিল চামচ তাজা আদা কুচি বা বাটা (আদা গুঁড়োও ব্যবহার করতে পারেন)
১ টেবিল চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার
১ কোয়া রসুন
১ মুঠো পুদিনা বা পারসলে কুচি
আধা গ্লাস ফুটানো পানি (কক্ষ তাপমাত্রায়)
অর্ধেকটা অ্যাভোকাডো (সুপার মার্কেটে খুঁজলেই পাবেন। না পেলে পেঁপে ব্যবহার করতে পারেন)

প্রণালি

  • -মধু বাদে বাকি সব উপাদান ব্লেন্ডারে দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
  • -গ্লাসে ঢেলে মধু যোগ করুন।
  • -খুব ভালোভাবে নেড়ে মিশিয়ে নিন।
  • -তারপর খালি পেটে রোজ সকালে পান করুন এই পানীয়টি।
আপনার মেটাবোলিজম বৃদ্ধি ও শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদান বের করে দেয়ার মাধ্যমে এই পানীয়টি কমাবে আপনার ওজন। তবে ব্যবহৃত যে কোন একটি উপাদানে এলারজি হয় বা অন্য কোন শারীরিক সমস্যা হয়, তাঁরা এই পানীয় পান করবেন না। গর্ভবতী নারী বা সন্তানকে দুধ খাওয়াচ্ছেন, এমন মায়েরাও এড়িয়ে চলুন।

অতিরিক্ত ডায়বেটিসের সমস্যা? নিয়ন্ত্রণে রাখুন খুব সহজ উপায়ে

(প্রিয়.কম) আজকাল ডায়বেটিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা আশংকাজনক হারে বেড়েই চলেছে। ডায়বেটিসকে একপ্রকার নীরব ঘাতক ধরণের রোগই বলা চলে। হুট করে কখন এর মাত্রা বেড়ে যায় তা ধরা মুশকিল। অনেক বেশি নিয়ম মেনে চলে তবেই ডায়বেটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। আপনার প্রতিদিনের রুটিনে কিছু জিনিস যোগ করলে খুব সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন অতিরিক্ত ডায়বেটিসের সমস্যা। চলুন তাহলে জেনে নিই কীভাবে।

১) করল্লার রস

তিতা খাবার খেতে অনেক বেশি বিরক্ত লাগলেও এটি খুব উপকারী, বিশেষ করে ডায়বেটিসের রোগীদের জন্য। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১ গ্লাস করল্লার রস পান করলে ডায়বেটিসের সমস্যা দূর করতে পারবেন খুব সহজেই। যদি আপনার রস খেতে অনেক বেশি খারাপ লাগে তাহলে এক কাজ করুন, স্লাইস করে কেটে বীচি ফেলে দিয়ে কড়া করে ভেজে নিন। এবং অস্বাস্থ্যকর অন্যান্য খাবার বাদ দিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করে ফেলুন দেখবেন ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারছেন খুব সহজেই।

২) মেথি পানি

১/৪ চা চামচ মেথি সারারাত ১ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে দাঁত ব্রাশ করে খালি পেটে এই মেথিসহ পানি পান করে নিন। ডায়বেটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে সহজেই।

৩) জামের বীচি

জাম স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী একটি ফল। এর বীচি অনেক বেশি উপকারী ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য। জামের বীচি শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন। এরপর পানির সাথে মিশিয়ে দিনে ২ বার পান করুন। ব্যস, ডায়বেটিস অনেকটা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

আরও কিছু দারুণ পদ্ধতিঃ

১) প্রতিদিন ১ টি খোসাসহ পেয়ারা খাওয়ার খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে োরে রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
২) আমলকীর রস দেহের সুগারের মাত্রা কমিয়ে আনতে সহায়তা করে।
৩) চিনি ছাড়া কফি বিশেষ করে ব্ল্যাক কফি টাইপ২ ডায়বেটিসের ঝুঁকি কমায়।
৪) নিয়মিত গ্রিন টি পানের অভ্যাস ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
সূত্র- দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া

একদম বেকারির মত ওভালটিন ফ্রুট কেক তৈরি করুন ঘরেই!


(প্রিয়.কম) আমাদের দেশে ওভালটিন কেকটা অনেকের কাছেই খুব বেশী প্রিয়। দারুণ মজার এই কেকে যদি যোগ করা হয় ড্রাই ফ্রুটস, তাহলে যেন সোনায় সোহাগা। আপনার তৈরি ওভালটিন কেকটা বেকারির মত পারফেক্ট হয় না কিছুতেই? তাহলে আজ জেনে নিন ফারহিন রহমানের ওভালটিন কেকের রেসিপি। দারুণ সহজ এই রেসিপিতে আপনার তৈরি কেকটা হবে ঠিক ঠিক বেকারির মতই সুস্বাদু। 

উপকরণ

- ময়দা ২ কাপ
- চিনি ১ কাপের একটু বেশি
- ডিম ৩ টি
- বেকিং পাউডার ৩/৪ চা চামচ
- ওভালটিন ২-৩ টেবিল চামচ
- গলানো ঘি ১/২ কাপ (বা বাটার)
- ভানিলা এসেন্স ১ চা চামচ
- আলমন্ড এসেন্স ১ চা চামচ( ইচ্ছা )
- ফ্রুট কুচি(মোরব্বা ও কিসমিস) ৩/৪ কাপ
- তরল দুধ ১/২ কাপ
- বাদাম কুচি ১-২ টেবিল চামচ

প্রণালি

  • -একটি বাটিতে ডিমগুলো বিট করে নিয়ে চিনি দিয়ে আবারও বিট করতে হবে।
  • -এবার গলানো ঘি, তরল দুধ,ভানিলা এসেন্স,আলমন্ড এসেন্স দিয়ে আবারও বিট করতে হবে।
  • -অন্য একটি বাটিতে ময়দা, বেকিং পাউডার, ওভালটিন চালনি দিয়ে চেলে নিতে হবে।
  • -ফ্রুট কুচি ও কিসমিসের মধ্যে ওভালটিন মেশানো ময়দা ১-২ টেবিল চামচ দিয়ে একটু মেখে নিতে হবে।এবার ডিমের মিশ্রনের মধ্যে আস্তে আস্তে ময়দা দিয়ে হালকা বিট করে ফ্রুট কুচি আর কিসমিস দিয়ে মিক্স করে নিতে হবে।
  • -এরপর বেকিং পানে একটু ঘি মাখিয়ে অল্প ময়দা দিয়ে চারদিকে ছড়িয়ে নিয়ে কেকের মিশ্রন ঢেলে দিয়ে ওপরে বাদাম কুচি ছড়িয়ে দিতে হবে।
  • -এবার প্রিহিট (১৫-২০ মি.) করা ওভেনে ১৫০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ১ ঘন্টা ২০ মি. বেক করে নিতে হবে।
  • -বেক হবার পর কেক পুরোপুরি ঠাণ্ডা করে নিন। তারপর স্লাইস করে পরিবেশন করুন।

যে ৮ টি খাবার আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে

(প্রিয়.কম) ওজন কমাতে চান সুস্বাদু ও মজাদার খাবার দিয়ে? ভাবছেন এ-ও কি সম্ভব! হ্যাঁ, সম্ভব। এমন কিছু খাবার আছে যা আপনার মুখের স্বাদ রক্ষা করার সাথে সাথে ওজন কমাতেও সাহায্য করে। কারণ এরা ঠেকায় আপনার বেশী খাওয়ার প্রবণতা, বাড়ায় হজম ক্ষমতা ও নিয়ন্ত্রণ করে চর্বির পরিমাণ। চলুন, চিনে নিই।

১) স্যুপ


দুপুর বা রাতের খাবারটা শুরু করুন এক কাপ গরম স্যুপ দিয়ে, যা আপনার প্রোট্রিনের চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি আপনাকে খাবার কম খেতে সাহায্য করবে।

২) আপেল


আপেলের জুসের চেয়ে একটি আস্ত আপেল ওজন কমানোর জন্য অনেক বেশী সহায়ক। আপেল খুবই
উচ্চ পুষ্টি গুণ সম্পন্ন খাদ্য। এতে হজমপ্রক্রিয়াকে সক্রিয় রাখার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ আঁশ আছে। সুতরাং যদি রুটিনমাফিক খাবার গ্রহণের আগে একটি করে আপেল খান তবে মূল খাবারে আপনি কম ক্যালোরি গ্রহন
করবেন।

৩) ডিম

ডিমের পুষ্টি গুণ সম্পকে আমরা সবাই জানি। প্রতিদিন সকালের নাস্তায় একটি ডিম রাখুন। এটি আপনার আমিষের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি সারাদিনের বাড়তি খাওয়াকে প্রতিরোধ করবে।

৪) জাম্বুরা


অবাক হয়ছেন জাম্বুরার নাম শুনে? হ্যাঁ, সত্যি জাম্বুরা আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যে যদি খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে অর্ধেক জাম্বুরা খাওয়া যায় তবে ১২ সপ্তাহে ৩ পাউণ্ড ওজ়ন কমানো সম্ভব।

৫) মরিচ

মরিচের মধ্যে বেল পেপার ওজন কমানোর জন্য সবচেয়ে কার্যকরী। মরিচ যে কোন খাবারের অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝেড়ে ফেলতে সাহায্য করে।

৬) ডার্ক চকলেট

চকলেট দিয়ে ওজন কমাতে চান? তবে মিল্ক চকলেট বাদ দিয়ে ডার্ক চকলেট খাওয়ার অভ্যাস করুন। ডার্ক চকলেটের মধ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড রয়েছে যা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এটি শরীরের জমে থাকা চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে।

৭) মাশরুম

মাংসের পরিবতে মাশরুম খাওয়ার অভ্যাস করুন। এটি যেমন মাংসের মত মজাদার স্বাদ দেওয়ার সাথে সাথে আপনার বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করবে।

৮) বাদাম


যে কোন খাবারের চেয়ে বাদাম-ই সবচেয়ে হজম সহায়ক। বাদাম রক্তে সুগারের মাত্রা কমিয়ে আনতে সাহায্য করে এবং হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

বিকেলের নাস্তায় খুব ঝটপট সুস্বাদু ‘মাংস বড়া’


 একটু বৃষ্টি হওয়াতে গরমটা কমেছে। এই বৃষ্টির দিনে বিকেলে ১ কাপ ধোঁয়া উঠা চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে সাথে মুচমুচে অথবা তেলেভাজা ধরণের খাবার খেতে বেশ লাগে। কিন্তু ঝটপট তৈরি করা যায় এমন কি খাবার রয়েছে? আজকে শিখে নিন এমনই একটি সুস্বাদু বিকেলের নাস্তা রেসিপি খুব ঝটপট। 


উপকরণঃ


পদ্ধতিঃ
- ১ চা চামচ আদা-রসুন বাটা
- ১ চা চামচ গরম মশলা গুঁড়ো
- ১ চা চামচ কাবাব মশলা
- ৩ চা চামচ পেঁয়াজ বাটা
- ৩ চা চামচ মরিচ বাটা
- ১ চিমটি হলুদ গুঁড়ো
- পাউরুটির পিস (প্রয়োজন মতো)
- ১ কাপ আলু (সেদ্ধ করে পিষে নেয়া)
- ১ কাপ হাড় ছাড়া মাংস (মুরগি/গরু/খাসি)
- তেল ভাজার জন্য
- লবণ স্বাদমতো
  • - প্রথমে আলু ভালো করে সেদ্ধ করে পিষে নিন ভালো করে। মাংস ছোট করে কেটে সেদ্ধ করে নিন। এরপর মাংস একটি কাটা চামচের ব্যবহারে আঁশ আঁশ ছাড়িয়ে নিন।
  • - এরপর একটি বড় বাটিতে পাউরুটি বাদে সব উপকরণ একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। পাউরুটি ছিঁড়ে ছোট টুকরো করে মিশ্রণের নরমভাব কমাতে ব্যবহার করুন। যতোটা পাউরুটির প্রয়োজন ততোটা দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে নিন।
  • - এরপর হাতে অল্প অল্প করে মিশ্রণ নিয়ে গোল বল তৈরি করে চেপে বড়ার আকার দিন ও আলাদা করে রাখুন।
  • - একটি ফ্রাইংপ্যানে ডুবো তেল নয় আবার বেশি শুকনোও নয় এমন ভাবে তেল দিয়ে বড়া সাজিয়ে দিয়ে ভাজতে থাকুন হালকা থেকে মাঝারি আঁচে। একপাশ হয়ে গেলে অপর পাশ উল্টে লালচে করে ভেজে নিন।
  • - একটি কিচেন টিস্যুতে ভেজে তুলে নিন বড়া গুলো। সব ভাজা হয়ে গেলে সস ও মেয়োনেজের সাথে পরিবেশন করুন এবং গরম গরম মজা নিন এই সুস্বাদু ‘মাংস বড়ার’।

সাধারণ গরুর মাংসের অত্যন্ত সুস্বাদু ভিন্ন স্টাইলের ‘বিফ ভুনা’


(প্রিয়.কম) গরুর মাংস রান্নার আমাদের সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি ধাঁচ আছে যা থেকে আমরা সরে আসতে পারি না। ভিন্ন ভাবে উপস্থাপন করতে চাইলেও ঘুরে ফিরে একই ধাঁচের রান্না হয়ে যায়। কিন্তু একটু বুদ্ধি খাটিয়ে ভিন্ন কিছু যোগ করে একই ধাঁচের রান্নায় আনা যায় ভিন্ন স্বাদ। আজকে এমনই একটি ভিন্নধরণের রেসিপি নিয়ে আমাদের আয়োজন। 

উপকরণঃ


মসলার জন্য 
- ১ চা চামচ লবণ
- ১ চা চামচ চিনি
- দেড় চা চামচ হলুদ গুঁড়ো
- ১ চা চামচ মরিচ গুঁড়ো
- ৩/৪ কাপ করানো নারকেল ভেজে নেয়া
- ১ কেজি গরুর মাংস ছোটো করে কাটা
- ২ টি পেঁয়াজ কুচি
- ১ ইঞ্চি আদা কুচি
- ৪ টি রসুনের কোয়া কুচি
- মরিচ ঝাল বুঝে
- ২ টেবিল চামচ নারকেল ভাজা
- ১ টেবিল চামচ তেল
তরকারীর ঝোলের জন্য 
- ২ টেবিল চামচ তেল
- লবণ স্বাদমতো
- ৪ চা চামচ সয়া সস
- আড়াই চা চামচ চিনি দিয়ে ফেটানো ১ কাপ টকদই

পদ্ধতিঃ

  • - প্রথমে লবণ, চিনি, হলুদগুঁড়ো, মরিচগুঁড়ো একটি বড় বাটিতে সামান্য পানি মিশিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করে নিন। এরপর এতে মাংস দিয়ে ভালো করে মেরিনেট করে নিন। এতে ২ টেবিল চামচ ভাজা নারকেল দিয়ে মাখিয়ে আলাদা করে রাখুন।
  • - মসলার জন্য রাখা সব উপকরণ ব্লেন্ডারে ভালো করে ব্লেন্ড করে মসৃণ মিশ্রন তৈরি করে নিন।
  • - একটি বড় প্যানে তেল গরম করে এতে মাংস দিয়ে ভালো করে নেড়ে ভাজা ভাজা করতে থাকুন। মাংস খানিকক্ষণ ভেজে নিয়ে আলাদা করে নামিয়ে নিন।
  • - একই প্যানে সামান্য তেল দিয়ে বানিয়ে রাখা মসলা ও তরকারীর ঝোলের সব উপকরণ দিয়ে ভালো করে নেড়ে মসলা কষাতে থাকুন কয়েক মিনিট। এতে ফেটিয়ে রাখা টকদই দিয়ে জ্বাল দিতে থাকুন।
  • - ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাংস দিয়ে নেড়ে নিন এবং ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রান্না করতে থাকুন। অল্প থেকে মাঝারি আঁচে ধীরে ধীরে রান্না করবেন। মাংস সেদ্ধ হয়ে যাওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।
  • - মাংস হয়ে এলে এবং ঝোল শুকিয়ে এলে নামিয়ে নিন। ব্যস, এবার গরম গরম পরিবেশন করুন সুস্বাদু এই ভিন্ন স্বাদের গরুর মাংস ভুনা।

Popular Posts

Bangladeshi food Recipe